রবিবার রাতেই জমা জলে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মৃত্যু হয়েছে হরিদেবপুরের ষষ্ঠ শ্রেণির পড়ুয়া নীতীশ যাদবের। আর তারপরেই কার্যত ক্ষোভে ফেটে পড়েছেন এলাকাবাসী। তাদের অভিযোগ, দীর্ঘক্ষণ ধরে জল জমে থাকলেও কেন জল নামানোর জন্য উপযুক্ত ব্যবস্থা নেয়নি প্রশাসন! যদিও দুর্ঘটনার পরেই দুটি পাম্প চালিয়ে জমা জল বের করে দেয় পুলিশ।
হরিদেবপুর এই মর্মান্তিক দুর্ঘটনার পরেই সিইএসসি-র দাবি ওই বাতিস্তম্ভ তাদের নয়। অন্যদিকে স্থানীয় কাউন্সিলর রত্না শূরের দাবি, টেলিফোন সংস্থা বিএসএনএলের পোস্ট ব্যবহার করেই বিদ্যুত্ সরবরাহ হত এলাকায়। দিনকয়েক আগে ওই বাতিস্তম্ভের গোড়ায় খোঁড়াখুঁড়ি হয়েছিল, বলেও জানান কাউন্সিলর। তবে টেলিফোনের পোস্ট ব্যবহার করে কিভাবে বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হচ্ছিল, সেই নিয়েই প্রশ্ন তুলছেন এলাকাবাসী।