আকাশ থেকে ঝরে পড়ছে ইলশেগুঁড়ি বৃষ্টি। আর সেই সঙ্গে বইছে পূবালী বাতাস। মনোরম এই আবহাওয়াতেই মঙ্গলবার দিঘায় দেখা মিলল মরসুমের প্রথম ইলিশের। দিঘা ফিশারম্যান অ্যান্ড ফিস ট্রেডার্স অ্যাসোসিয়েশনের সম্পাদক শ্যামসুন্দর দাস জানান, এদিন দিঘার বাজারে ১০ টনেরও বেশি ইলিশ উঠেছে। প্রতিটি ইলিশই আকারে বেশ বড়। ৬০০ থেকে ৮০০ গ্রাম ওজনের ইলিশ পাইকারিতে ৬০০ থেকে ৭০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হয়েছে। এক থেকে দেড় কিলো ওজনের মাছ কেজি প্রতি ১৩০০ থেকে ১৪০০ টাকায় বিক্রি হয়েছে। তবে এভাবে ইলিশ উঠলে আগামী কয়েক দিনে ইলিশের দাম বেশ কিছুটা কমবে বলেও জানান তিনি।
এদিন দিঘার পাশাপাশি দক্ষিণ ২৪ পরগনার ডায়মন্ড হারবারেও প্রায় ৫০ থেকে ৬০ টন ইলিশ উঠেছে। আগামী কয়েক দিন এমন আবহাওয়া থাকলে ইলিশের খরা কাটবে বলে মনে করছেন মৎস্যজীবীরা। সেক্ষেত্রে বাজারে ইলিশের আগুন দামও কিহুটা নিয়ন্ত্রণে আসবে বলে আশাবাদী মৎস্যব্যবসায়ীরা।