বছর দুয়েক আগের কথা। নতুন চেহারায় বাজারে ফিরেছিল আশি-নব্বই দশকের নস্টালজিয়া। হ্যাঁ, বাজাজ চেতকের কথাই হচ্ছে। তবে ১৪ বছর আগে এই স্কুটার ছিল ঢের আলাদা। তার ইঞ্জিনের ক্ষমতা ছিল কম আর ওজনেও ছিল অত্যন্ত ভারী। ফলে পাহাড়ি এলাকায় চেতক চালানো ছিল কার্যত অসম্ভব। তা সত্ত্বেও চেতক নিয়ে লাদাখ জয় করেছিলেন তিনি।
হরিয়ানার কৃষক, রাজ কৃষাণ। ১৯৮২ সালে চেতক স্কুটার নিয়ে তিনিই লাদাখ জয় করা প্রথম ব্যক্তি। বিশ্বের সর্বোচ্চ মোটর যান চলাচলযোগ্য রাস্তা জয় করার উদ্দেশে শ্রীনগরের দিকে পাড়ি জমিয়েছিলেন রাজ কৃষাণ। শ্রীনগরের পরে যান লেহ’তে। জো’জি’লা পাস পেড়িয়ে লাদাখে পৌঁছতে তাঁর সময় লেগেছিল প্রায় ১৬ ঘণ্টা। তবে সব প্রতিবন্ধকতার ঊর্ধ্বে গিয়ে বিশ্বরেকর্ড তৈরি করেন হরিয়ানায় কৃষাণ।