নদীয়ার চাপড়া থানার এসআই চন্দন দাস এক লক্ষ টাকা ঘুষ চেয়েছেন তাঁর কাছে। দাবি মতো টাকা না দিলে মিথ্যে মামলায় ফাঁসিয়ে দেওয়ারও হুমকি দিয়েছেন। এই অভিযোগ নিয়ে কলকাতা হাইকোর্টের দারস্থ হয়েছিলেন এক ব্যবসায়ী। প্রমাণ হিসেবে একটি মোবাইলের কল-রেকর্ডিংও আদালতে জমা দেন তিনি। সেই রেকর্ডিংয়ের সত্যতা যাচাই করে রিপোর্ট দেয় রাজ্য সিআইডি। আর তার পরেই ওই পুলিশ কর্মীর বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপ করার নির্দেশ দিল কলকাতা হাইকোর্ট।
এদিন কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি জয়মাল্য বাগচী ও অনন্যা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ডিভিশন বেঞ্চ রাজ্য পুলিশের ডিজিকে নির্দেশ দিয়েছেন, অবিলম্বে চাপড়া থানার এসআই চন্দন দাসকে সাসপেন্ড করতে হবে। সঙ্গেই দুর্নীতি দমন আইনে অভিযুক্তের বিরুদ্ধে বিভাগীয় তদন্তও শুরু করার নির্দেশ দিয়েছে কলকাতা হাইকোর্ট।