ইচ্ছে করে কমিয়ে দেওয়া হয়েছে টেট পরীক্ষায় প্রাপ্ত নম্বর। ফলে নিজের ন্যায্য চাকরি থেকে বঞ্চিত হয়েছেন এক জন পরীক্ষার্থী। এমনই অভিযোগ নিয়ে মামলা দায়ের হয়েছিল কলকাতা হাইকোর্টে। ২০১৪ সালের পরে ২০২০ সালে যে নিয়োগ প্রক্রিয়া হয়েছিল প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের পক্ষ থেকে, সেখানেই এই বেনিয়ম হয়েছে বলে অভিযোগ পরীক্ষার্থী জনৈক নির্মল দাসের।
এদিন কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের বেঞ্চে এই মামলার শুনানি হয়। বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায় নির্দেশ দিয়েছেন, ওই পরীক্ষার্থীকে ডেকে প্রাপ্ত নম্বর সম্পর্কে বিবেচনা করে দেখতে হবে পর্ষদের আধিকারিকদের। তারপরে সেই রিপোর্ট হলফনামার আকারে জমা দিতে হবে কলকাতা হাইকোর্টে।