গাছের ডালে বসে রয়েছে বিভিন্ন ধরনের রং-বেরঙের ম্যাকাও। তাছাড়াও রয়েছে, লাভবার্ড, ময়না, ঘুঘু, চড়াই, ফ্লোরিকান। কর্ণাটকের মাইসোরে গেলেই দেখা মিলবে এমনই এক অদ্ভুত পক্ষীশালার। এসজিএস বার্ডস- শুকবন। নয় নয় করে সেখানে রয়েছে ৪৬৮টির বেশি প্রজাতির পাখি।
ইতিমধ্যেই শুকবনকে বিশ্বের সবথেকে বৈচিত্রময় পক্ষীশালা হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে গিনেস বুক অফ ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস। ২০১৭ সালে এই পক্ষীশালা নির্মাণ করেন শ্রী গণপতি সচ্চিদানন্দ স্বামী। মূলত বিপন্নপ্রায় প্রজাতির পাখিদের সংরক্ষণের জন্যই তাঁর এই উদ্যোগ। পক্ষীশালার মধ্যেই রয়েছে একটি আস্ত হাসপাতালও। অরণ্য থেকে আহত পাখিদের নিয়ে এসে তাদের চিকিৎসাও করেন গণপতি সচ্চিদানন্দ স্বামী।