ক্রমশ স্থলভাগের দিকে ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় সিতরাং। বাংলাদেশের উপকূলে এই ঘূর্ণিঝড়ের ল্যান্ডফল হলেও দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা ও পূর্ব মেদিনীপুরের উপকূলবর্তী এলাকায় তৈরি হয়েছে তীব্র আতঙ্ক৷ অমাবস্যার কোটাল জলোচ্ছ্বাসের প্রভাবকে আরও বাড়িয়ে দিতে পারে বলে আশঙ্কা করছেন আবহবিদরা।
ইতিমধ্যেই দক্ষিণ চব্বিশ পরগনার সাগর সহ সুন্দরবনের উপকূলবর্তী এলাকার মানুষকে নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নিয়ে যাওয়ার কাজ শুরু হয়েছে। মৎসজীবীদের সমুদ্রে যাওয়ার ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি হয়েছে। দীঘা, মন্দারমনি, ফ্রেজারগঞ্জ, সাগর সহ পর্যটনকেন্দ্রগুলিতে সমুদ্রে নামার ওপরেও নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। যে কোনও বিপর্যয় মোকাবিলা করার জন্য এসডিআরএফ ও এনডিআরএফের টিমকে তৈরি রাখা হয়েছে।