শান্তিনিকেতনে নোবেলজয়ী অর্তনীতিবিদ অমর্ত্য সেনের বাড়ি ‘প্রতীচী’র জমি নিয়ে বিতর্ক উস্কে দিয়েছিলেন বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য বিদ্যুৎ চক্রবর্তী। কর্তৃপক্ষের তরফে একাধিক চিঠিও দেওয়া হয় তাঁকে। এবার পাল্টা বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়কে চিঠি দিলেন অমর্ত্য সেন। ‘রাজনৈতিক’ উদ্দেশ্যেই যে তাঁকে বিশ্বভারতী কর্তৃপক্ষ হয়রান করছে, সেই কথাও বুঝিয়ে দিলেন এই নোবেলজয়ী।
নিজের চিঠিতে অমর্ত্য সেন জানিয়েছেন, “বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয় যদি জমি জরিপ করতে চায় তাতে কোনও আপত্তি নেই। কারণ নতুন করে মাপজোখ করার পরে ১৩ ডেসিমেল জমি একই থাকবে। তবে বিশ্বভারতী যদি নিজেদের উদ্দেশ্য স্পষ্ট করত, তাহলে ছাত্র-ছাত্রীদের বিশ্ববিদ্যালয় ছাড়া হওয়ার ভয় থাকত না।” এরসঙ্গেই অমর্ত্য সেনের অভিযোগ, জমি বিতর্কের মাঝো নোবেলজয় নিয়ে বিতর্ক শুধু অপ্রাসঙ্গিকই নয় দুর্ভাগ্যজনকও।