দলে গুরুত্বপূর্ণ পদেই থাকবেন মুকুল রায়। শুরুর দিনের বিশ্বস্ত সৈনিকের দলে প্রত্যাবর্তনের পর তৃণমূল ভবনে তাঁকে পাশে বসিয়ে বিকেলেই একথা জানিয়েছিলেন তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তবে ঠিক কোন দায়িত্বে পুনর্বহাল হবেন মুকুল, তা খোলসা করেননি তৃণমূল নেত্রী। যদিও ঘাসফুল শিবির সূত্রে খবর, রাজ্যসভায় এই মুহূর্তে দীনেশ ত্রিবেদী ও মানস ভুঁইয়ার আসন দুটি ফাঁকা রয়েছে। সেই দুটি আসনের কোনও একটিতে মুকুল রায়কে মনোনীত করতে পারে দল। পাশাপাশি, তাঁকে সামনে রেখেই ঝাড়খণ্ড সহ দেশের বিভিন্ন রাজ্যে সংগঠন বাড়ানোর ভাবনাও রয়েছে ঘাসফুল শিবিরের।
এদিন বিকেলে সাংবাদিক বৈঠকের পরই তড়িঘড়ি গোপন বৈঠকে বসে তৃণমূলের শীর্ষ নেতৃত্ব। সেই বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন দলনেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নিজে। বৈঠকে একগুচ্ছ প্রস্তাব ওঠে। জানা গিয়েছে, দল বিরোধী আইনের জারি এড়াতে মুকুল রায় ছাড়তে পারেন কৃষ্ণনগর উত্তর কেন্দ্রের বিধায়ক পদ। তবে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত কয়েকদিনের মধ্যেই জানা যাবে।