ব্যাটে বলে লড়াই করে যোগ্য দল হিসেবে ফাইনালে গেল নিউজিল্যান্ড। ম্যাচের রঙ প্রতি মুহূর্তে বদলেছে। ১৭তম ওভারে যদি নিশাম আর মিচেল মিলে জর্ডনকে ছন্দ নষ্ট করে থাকে। ১৮ তম ওভারে নিশামের কভার ড্রাইভ তালুবন্দি হলেও ম্যাচের রাশ নিউজিল্যান্ডের হাত থেকে আলগা হয় নি। বিধ্বংসী মিচেলের সামনে নিতান্তই অসহায় দেখালো ইংল্যান্ডের বোলিংকে। এক ওভার বাকি থাকতেই পাঁচ উইকেটে ম্যাচ পকেটে পুরলেন উইলিয়ামসনরা। মিচেলের ৪২ বলে ৭২ রানই পার্থক্য গড়ে দিল।
মর্গানের টিমকে ডেথ ওভারে বোলিং করার বিষয়ে স্নায়ু শক্ত করতে না পারলে এই ধরনের টুর্নামেন্টে শূণ্য হাতেই ফিরতে হবে ইংরেজদের।
সুপার ১২ গ্রুপ ম্যাচের মতো ইংল্যান্ডের ব্যাটিং লাইনআপকে সেমিফাইনালে ব্ল্যাক ক্যাপদের বিরুদ্ধে স্বচ্ছন্দ দেখায় নি। ফলশ্রুতি বেয়ারস্টো আর মঈন আলি ছাড়া কেউই তেমন শারজার উইকেটে থিতু হতে পারেন নি। তবুও মঈন আলির ব্যাটে ভর করে ইংল্যান্ড নিউজিল্যান্ডের সামনে ১৬৭ রানের লক্ষ্য রাখে।
এখন দেখার ফাইনালে কিউয়িদের মোকাবিলা পাকিস্তান না অষ্ট্রেলিয়ার সঙ্গে হয়!