ওমিক্রন ভ্যারিয়েন্ট নিয়ে যখন তোলপাড় গোটা বিশ্ব তখন ডা: এঞ্জেলিক কোয়েটজির বক্তবে কিছুটা স্বস্তি নেমে এল। দক্ষিণ আফ্রিকার প্রিটোরিয়ার এই চিকিৎসকই প্রথম এই নতুন স্ট্রেনটির কথা জানিয়ে সতর্ক করেছিলেন। তাঁর মতে এই নতুন ধরনটি খুবই ব্যতিক্রমী কিন্তু এর উপসর্গ মৃদু।
তিনি নিজের চিকিৎসার অভিজ্ঞতায় জানিয়েছেন এই ধরনের কোভিড সংক্রমণের পর রোগীর গন্ধ বা স্বাদ গ্রহনের অনুভূতি কমে যায় না, তবে অল্পতেই ক্লান্ত হয়ে যেতে পারে। এমনকি ছ’ বছরের শিশুরও পালস রেট বেড়ে যেতে পারে।
ডা: কোয়েটজির এই বক্তব্যে স্বস্তি নেমে এসেছে চিকিৎসক মহলে। তাঁর বক্তব্যকে রি-ট্যুইট করে কলকাতার বিশিষ্ট হৃদ শল্যবিদ ডা: কুনাল সরকারও বলেছেন “তাই যেন হয়। আসুন প্রার্থনা করি।”