শিক্ষক নিয়োগের সঙ্গেই পুর নিয়োগেও দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছিল তাপস মণ্ডল ঘনিষ্ঠ প্রোমোটার ধৃত অয়ন শীলের বিরুদ্ধে। পৃথকভাবে বহাল রয়েছে সিবিআই তদন্তের নির্দেশ। আর এরমধ্যেই অয়নের বিরুদ্ধে চাঞ্চল্যকর দাবি করল এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট।
নিজেদের চার্জশিটে ইডির তদন্তকারী আধিকারিকরা দাবি করেছেন, চাকরি দেওয়ার নাম করে একাই প্রায় ৪০ কোটি টাকা তুলেছিলেন অয়ন শীল। এই বিপুল অর্থের সঙ্গে শিক্ষক নিয়োগের সঙ্গেই পুর নিয়োগেরও যোগ রয়েছে বলে মনে করছেন তদন্তকারীরা। অয়ন শীলের ছেলের বান্ধবী ইমনের বাবা রাজয় পুর বিভাগের উচ্চপদস্থ কর্মচারী ছিলেন। এক্ষেত্রে তার কোনও যোগ ছিল কিনা, সেই বিষয়টিও খতিয়ে দেখছে ইডি।