২০১৭ সালে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান আইআইএসইআর-এর পক্ষ থেকে তৈরি করা হয়েছিল ভার্চুয়াল ‘লিভিং ওয়াটার মিউজিয়াম’। ভারতের নবীন প্রজন্মকে জলাধার-জলাশয় ও পরিবেশ রক্ষার বার্তা দিতেই এই বিশেষ উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল। সেই মিউজিয়ামকেই বিশেষ স্বীকৃতি দিল মার্কিন দূতাবাস। ২০১৮ সালে ইউনেস্কোর পক্ষ থেকে এই মিউজিয়াম আর্থিক সহায়তা পেয়েছিল।
দক্ষিণবঙ্গের বাস্তুতন্ত্রের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ আধার হল ম্যানগ্রোভ। যা সমস্ত প্রাকৃতিক বিপর্যয় থেকে আমাদের রক্ষা করে আসছে। নতুন করে ম্যানগ্রোভ সৃজনের জন্য বিশেষ উদ্যোগ নিয়েছিল লিভিং ওয়াটার মিউজিয়াম। ম্যানগ্রোভের সিড ব্যাঙ্ক করে গাছের চারা তৈরি করে তা লাগানো হয়েছে সুন্দরবনের বিস্তীর্ণ এলাকাজুড়ে। শুধু এপার বাংলায় নয়, ওপার বাংলার মহিলা ও স্কুলের ছাত্রদের নিয়ে এই গোটা কাজ পরিচালনা করে এই সংস্থাটি।