মাটি থেকে উচ্চতা ৮ হাজার ৮৩০ মিটার। এভারেস্টের শীর্ষবিন্দু থেকে মাত্র ১৮ মিটার নিচে এবার তৈরি হল আবহাওয়া কেন্দ্র। ন্যাশানাল জিওগ্রাফির কিছু গবেষক, স্থানীয় শেরপা ও কিংবদন্তি পর্বতারোহীদের উদ্যোগে গড়ে উঠল এই কেন্দ্র। এতদিন পর্যন্ত বিশ্বের সর্বোচ্চ আবহাওয়া কেন্দ্র হিসেবে ধরা হত এভারেস্টের ব্যালকনি আবহাওয়া কেন্দ্রকে।এবার এভারেস্টের নতুন স্বয়ংক্রিয় আবহাওয়া কেন্দ্রটি বায়ুর চাপ, তাপমাত্রা, গতি ও তুষার পৃষ্ঠের গভীরতা সবকিছুরই সন্ধান দেবে। বোঝা যাবে তুষার ঝড়ের প্রবণতাও। সবমিলিয়ে সৌর বিদ্যুৎ চালিত এই আবহাওয়া কেন্দ্র অনেকটাই কমিয়ে আনবে দুর্ঘটনার সংখ্যা, আশাবাদী গবেষকরা।