গরু পাচার কাণ্ডে আদালতে সাপ্লিমেন্টারি চার্জশিট পেশ করে একের পর এক বিস্ফোরক তথ্য প্রকাশ্যে এনেছে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট। জানা যাচ্ছে, ইডির চার্জশিটে দাবি করা হয়েছে, বীরভূম জেলা পরিষদ থেকেও নিয়মিত নগদ টাকা তুলতেন অনুব্রত। ইডির দাবি, নিজের দেহরক্ষী সায়গল হোসেনের মাধ্যমেই এই টাকা তোলার কাজ চালাতেন তিনি।
ইডির তদন্তকারীদের দাবি, জেরার মুখে এই তথ্য জানিয়েছেন খোদ অনুব্রত ঘনিষ্ঠ তৃণমূল নেতা চালকলের মালিক রাজীব বন্দ্যোপাধ্যায়। তবে কী বীরভূম জেলা পরিষদের কেউ গরু পাচার চক্রের সঙ্গে জড়িত ছিল? সেই জন্যই ‘প্রোটেকশান মানি’ হিসেবে অনুব্রতকে নগদ টাকা পাঠানো হত? সেই বিষয়েও তদন্ত চালাচ্ছেন কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার আধিকারিকরা।