বুধবার শহরে শাহী সভা। আর সেই জনসভা ঘিরেই শহর অবরুদ্ধ হয়ে পড়ার আশঙ্কা করছে বিভিন্ন মহল। রয়েছে যানজটের আশঙ্কাও। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে তাই তৎপর কলকাতা পুলিশ।
কলকাতা পুলিশ সূত্রে খবর, ভিড় সামলানোর জন্য এক হাজার পুলিশ কর্মী মোতায়েন করা হচ্ছে। এছাড়াও থাকছে ট্র্যাফিক পুলিশ। ধর্মতলার ভিক্টোরিয়া হাউজের সামনে সভামঞ্চ এবং আশপাশের এলাকাকে মোট ছ’টি জোনে ভাগ করে সাজানো হয়েছে সামগ্রিক নিরাপত্তা ব্যবস্থার। প্রতি জোনের দায়িত্বে রয়েছেন উচ্চপদস্থ পুলিশ আধিকারিক। এক জন যুগ্ম কমিশনারের অধীনে ছ’জন ডেপুটি কমিশনার থাকছেন। সঙ্গে থাকছেন একাধিক অ্যাসিস্ট্যান্ট কমিশনারও।
কলকাতা পুলিশ জানিয়েছে, বিভিন্ন বহুতলের ছাদ থেকেও নজরদারি চলবে। এজেসি বোস রোড, রেড রোড, স্ট্র্যান্ড রোড দিয়ে গাড়ি চলাচল করতে পারবে। তবে প্রয়োজনে গাড়ি অন্য পথে ঘোরানো হতে প
শহরের পাশাপাশি জেলা থেকেও বিজেপি কর্মী-সমর্থকেরা সভায় যোগ দিতে আসছেন। তবে গেরুয়া শিবির সূত্রে খবর, মিছিল করে সঙ্ঘবদ্ধ ভাবে জেলা থেকে কর্মীরা আসছেন না। ট্রেনে বা বাসে চেপে আসছেন তাঁরা। যাঁরা ট্রেনে আসচে ন, তাঁরা হাওড়া বা শিয়ালদহ স্টেশনে নেমে পায়ে হেঁটে সভাস্থলে পৌঁছচ্ছেন। তবে হিন্দ সিনেমার কাছ থেকে সভায় একটি মিছিল আসার কথা।