দুর্নীতিতে সায় না দিলেই বদলি করে দেওয়া হত শিক্ষা দফতরের আধিকারিকদের! আর গোটাটাই হত প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের নির্দেশে! শনিবার আলিপুরের বিশেষ আদালতে এমনই বিস্ফোরক দাবি করল সিবিআই। প্রসঙ্গত, এদিন ধৃত পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের অন্তর্বর্তী জামিনের আবেদনের শুনানি ছিল।
এদিন এই জামিনের তীব্র বিরোধিতা করে সিবিআইয়ের তদন্তকারীরা দাবি করেন, পার্থ চট্টোপাধ্যায় গোটা নিয়োগ দুর্নীতির ‘কিংকিন’! তার বিরুদ্ধে একাধিক তথ্য-প্রমাণ ও নথি সিবিআইয়ের হাতে রয়েছে। এই মুহূর্তে জামিন পেলে তথ্য প্রমাণ নষ্ট করে তদন্তে ব্যাঘাত ঘটাতে পারেন পার্থ।
আদালতে এদিন উদাহরণ হিসেবে সিবিআইয়ের আইনজীবী জানান, ২০২০ সালের ৮ জানুয়ারি তৎকালীন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের বাড়িতে একটি বৈঠকের পরেই পদত্যাগ করতে বাধ্য করা হয় শিক্ষা দফতরের এক আধিকারিককে।