টেট পরীক্ষার ফল প্রকাশের পরেই নিয়োগ প্রক্রিয়া নিয়ে মুখ খুললেন রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু। চাকরিপ্রার্থীদের কাছে তাঁর আবেদন, “কোনও চাকরিপ্রার্থী দালালের ফাঁদে পা দেবেন না।” শিক্ষামন্ত্রী সাফ জানান, “কেবলমাত্র মেধা, শ্রম, যোগ্যতা ও পর্ষদের স্বচ্ছতার উপর নির্ভর করুন। লখিন্দরের বাসর ঘরের মতো ব্যবস্থা করা হয়েছে। কালনাগিনী ঢোকার কোনও উপায় নেই। নিয়োগে স্বচ্ছতা আনতে সচেষ্ট রাজ্য সরকার।”
এদিন হুগলির তৃণমূল যুব নেতা কুন্তল ঘোষের বাড়ি থেকে ওএমআর শিট উদ্ধার হওয়া নিয়ে ব্রাত্য বসুর বক্তব্য, “কেউ দালালের ফাঁদে পা দিলে তার দায় পর্ষদের নয়।” তিনি বলেন, “এবারের টেটের ওএমআর শিট পর্ষদের পাশাপাশি পরীক্ষার্থীর কাছেও রয়েছে। ওই ওএমআর শিট কেউ যদি দালালকে দেয়, তার দায় পর্ষদের নয়। তেমন হলে দালাল যতটা দায়ী, প্রার্থীও ততটাই।” যদিও দুর্নীতির দায় শিক্ষামন্ত্রী এড়াতে পারেন না বলেই পালটা দাবি বিরোধীদের।